Latest News
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Home / জাতীয় / মিথ্যা ও মানহানীকর সংবাদ প্রকাশ করায় তারুণ্যের বার্তা সম্পাদক নাছিরের বিরুদ্ধে সমন জারি

মিথ্যা ও মানহানীকর সংবাদ প্রকাশ করায় তারুণ্যের বার্তা সম্পাদক নাছিরের বিরুদ্ধে সমন জারি

স্টাফ রিপোর্টার :
মিথ্যা ও মানহানীকর সংবাদ প্রকাশ করায় বরিশাল থেকে প্রকাশিত দৈনিক তারুণ্যের বার্তা পত্রিকার সম্পাদক নাছির আহম্মেদ রনির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন ঝালকাঠির একটি আদালত। বুধবার সমন জারি করে আগামী ১৩ মে নাছির উদ্দিন রনিকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এ.এইচ.এম. ইমরানুর রহমান। গত ১ জুলাই ঝালকাঠি কোর্ট রোডের বাসিন্দা আবুল কালাম আজাদ বাদী একই আদালতে দ- বিািধর ৫০০,৫০১, ৫০২,৫০৫ ধারায় নাছির উদ্দিনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলা গ্রহণ করে ঝালকাঠি থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেন। ওসির নির্দেশে ঘটনার তদন্ত করে গত ৭ জানুয়ারি আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন ঝালকাঠি থানার এস.আই দেলোয়ার হোসেন। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ১১ মার্চ আদালত সমন জারির আদেশ দেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২১ এপ্রিল ঢাকার একটি বাসায় মাহিবী হাসান নামে এক যবকের প্ররোচনায় আত্মহত্যা করেন মানহানী মামলার বাদী আবুল কালাম আজাদের মেয়ে সায়মা কালাম মেঘা। মেঘা ঢাকা ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী ছিল। এ ঘটনাকে পুজি করে দৈনিক তারুণ্য বার্তা পত্রিকার সম্পাদক প্রথম পাতায় ২০১৯ সালের ২৮ এপ্রিল “ সকল অপকর্মের অবসান ঘটিয়ে অন্যকে ফাসিঁয়ে পরপারে আলোচিত সেই মেঘা ” শিরোনোমে একটি সংবাদ প্রকাশ করেন। প্রকাশিত সংবাদে বাদী এবং বাদীর মৃত মেয়ে সম্পর্কে নানা আপত্তিকর, মিথ্যা ও মানহানীকর শব্দ ব্যবহার করা হয়। প্রকাশিত সংবাদে মৃত সায়মা কালাম মেঘার চরিত্র নিয়ে নানা মন্তব্য করা হয়। বাদী আবুল কালাম আজাদকে পেশায় মহুরী এবং এক ডজন বিয়ে করেছেন বলে সংবাদে উল্লেখ করা হয়। অথচ বাদী কখনও মহুরী পেশায় জড়িত ছিলেন না এবং এক ডজন বিয়েও করেন নি। প্রকাশিত সংবাদে বাদীর কোন বক্তব্যও ছিলনা। এদিকে বাদীর মেয়ে মারা যাওয়ার পরে বাদী আবুল কালাম আজাদ ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ০৭ এ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ (১) ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় নিহত মেঘার প্রেমিকা ঝালকাঠির পূর্ব চাদকাঠি এলাকার নফিস উদ্দিনের ছেলে মাহিবী হাসান, তার মা সেলিনা নফিস এবং মাহিবী হাসানের বোন নওরিন বন্যাকে আসামী করা হয়। গত ২৬ নভেম্বর ওই মামলায় মাহিবী হাসানের মা ও বোন ঢাকার আদালত থেকে জামিন পেলেও মাহিবীর জামিন আবেদন নাকোচ করে তাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়। সম্প্রতি হাইকোর্ট থেকেও মাহিবী হাসানের জামিন নামঞ্জুর করা হয়।

জনতার কণ্ঠ 24 সংবাদ

বিএনপিতে অনুপ্রবেশকারীরা আ.লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে

স্টাফ রিপোর্টার : ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে …