স্টাফ রিপোর্টার :
সুগন্ধা, বিষখালী ও ধানসিঁড়ি নদী বেষ্টিত জেলা ঝালকাঠি। ব্যবসা-বাণিজ্যে সমৃদ্ধ এই জেলাকে এক সময় দ্বিতীয় কোলকাতাও বলা হতো। এ জেলায় রয়েছে দুটি সংসদীয় আসন। ঝালকাঠি-১ আসনটি রাজাপুর ও কাঁঠালিয়া উপজেলা নিয়ে এবং ঝালকাঠি-২ আসন সদর ও নলছিটি উপজেলা নিয়ে গঠিত। ঝালকাঠি-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন। ঝালকাঠি-২ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু। ঝালকাঠি-১ আসনে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোয়ন পেয়ে নির্বাচিত হন বজলুল হক হারুন। এবারো তাকে মনোনয়ন দিয়েছে দল।
এদিকে ঝালকাঠি-২ আসনে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য হয়েছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেরও তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
মূলত ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর আমির হোসেন আমু টেকনোক্রেট কোটায় খাদ্য মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। এ সময় তিনি নলছিটি এবং ঝালকাঠিতে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেন। ২০০০ সালে এ আসনে জাতীয় পার্টির সাংসদ জুলফিকার আলী ভূট্রোর আকস্মিক মৃত্যুর পর উপ-নির্বাচনে আমির হোসেন আমু এমপি নির্বাচিত হয়ে উন্নয়নেরমাত্রা আরও বাড়িয়ে দেন। ঝালকাঠি সদর আসনে আমির হোসেন আমুই প্রথম পূর্ণমন্ত্রী। তিনি ছাড়া এ আসনে এখন পর্যন্ত অন্য কোন রাজনীতিবিদ মন্ত্রীর দায়িত্ব পাননি। তাই ঝালকাঠি জেলাজুড়ে আমির হোসেন আমুর ব্যাপক প্রভাব প্রতিপত্তি এবং জনপ্রিয়তা রয়েছে।
ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরদার মো. শাহ্আলম বলেন, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী হিসেবে বর্তমান সাংসদ শিল্পমন্ত্রী আলহাজ্ব আমির হোসেন আমুর নাম জেলা কমিটিতে অনুমোদন করে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছিল। তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এতে আমরা ঝালকাঠিবাসী গর্বিত।
জনতার কণ্ঠ 24 সংবাদ
বিএনপিতে অনুপ্রবেশকারীরা আ.লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে
স্টাফ রিপোর্টার : ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে …