স্টাফ রিপোর্টার :
গত বৃহস্পতিবার শহরের ফরেস্ট অফিসের পেছনের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহনাজ আক্তারের বাসা থেকে পাওয়া ৩৩০ কেজি চাল সরকারি ত্রাণের নয় বলে জানিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হাসান। বৃহস্পতিবার সকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ঝালকাঠির এনডিসি আহমেদ হাসানের কাছে ফোন আসে যে, পশ্চিম চাদকাঠি এলাকায় ফরেস্ট অফিসের পেছনে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শাহনাজ আক্তার হাসির বাড়িতে কয়েকশ বস্তা সরকারি ত্রানের চাল মজুদ রয়েছে। খবর পেয়ে এনডিসি আহমেদ হাসান প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা শাহনাজ আক্তারের দোতলা বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে ওই বাড়ির নিচ তলার একটি কক্ষে ৫ কেজি করে চালের ৬৭ টি প্যাকেট বা ব্যাগ পাওয়া যায়। ম্যাজিস্ট্রেট ওই কক্ষে তালা মেরে উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান চাল ত্রাণের কিনা সে বিষয়ে যাচাই বাছাই করে জানানো হবে। বিকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হাসান জানান, শিক্ষিকার বাসায় যে চাল পাওয়া গেছে তা সরকারি ত্রাণের চাল নয়। শিক্ষিকার আত্মীয় জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিল করোনাভাইরাসের কারনে কর্মহীন হয়ে পড়া দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য জন্য ওই চালের ব্যাগগুলো ওই বাড়িতে রেখেছিলেন। আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমান হাবিল বলেন, আমার নিজ অর্থায়নে গরিবদের মাঝে চাল বিতরনের জন্য ৫ কেজি করে ৪০০ প্যাকেট করা হয়। ইতিমধ্যে আমি ৩৩৩ ব্যাগ বিতরণ করেছি। বাকি ৬৭ ব্যাগ বিতরণের অপেক্ষায় ছিল। আমাকে রাজনৈতিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য একটি গ্রুপ আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
জনতার কণ্ঠ 24 সংবাদ
বিএনপিতে অনুপ্রবেশকারীরা আ.লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে
স্টাফ রিপোর্টার : ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে …